বাঁশখালীতে আদালতে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সীমানা প্রাচীর
মোহাম্মদ এরশাদ বাঁশখালী চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বাঁশখালী কালিপূর ইউনিয়নের পালেগ্রাম ৪নং ওয়ার্ডে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সীমান প্রাচীর নির্মাণ করতেছে একই এলাকার আবদুল খালেক, রাশেদুল করিম, রেহানা খালেক। জানা যায়, গত ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ ইংরেজি চট্টগ্রাম দক্ষিণের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর কাছে ফৌজদারি কার্যবিধি ১৪৫ ধারা মোতাবেক মামলার বাদী বীর মুক্তিযুদ্ধা মহিউদ্দিনের কন্যা সন্তান শাকিলা বিশ্বাস আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত তা মঞ্জুর করে বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নির্দেশ দেয়। এর প্রেক্ষিতে বাঁশখালী থানার অধীন রামদাস মুন্সি হাট পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই (নি:) এএসএম শরিফ হাসান মামলার বিবাদী গং এর প্রতি নোটিশের মাধ্যমে জানিয়ে দেন। আইনের মধ্যে সব কিছু সটিক থাকলে ও আবদুল খালেক, রাশেদুল করিম, রেহানা খালেক সহ স্থানীয় লোকজন নিয়ে আধিপত্য বিস্তার এর মাধ্যমে এসব কিছু তোয়াক্কা না করে বহাল তবিয়তে ঘর সীমানা প্রাচীর করেই যাচ্ছে। স্থানীরা বলছেন এখানে সীমানা প্রাচীর নির্মাণে বাঁধা দিলে যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। মামলার বাদী অভিযোগ করছেন রামদাস মুন্সি হাট পুলিশ ফাঁড়ির যোগসাজশে আবদুল খালেক গং জোর এসব করছে। এসব থেকে পরিত্রাণ এর জন্য গতকাল মাননীয় চট্টগ্রাম বাঁশখালী সিনিয়র সহকারী জজ আদালত মোহাম্মদ মোস্তফা আদালতে শুনানি করি। শুনানি শেষ বিজ্ঞ আদালত বিবাদী পক্ষকে কেন আইন না মেনে জোর পূর্বক সীমানা প্রাচীর করতেছে ১০ দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলছেন।
এই বিষয়ে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নিযুক্ত বাঁশখালীর রামদাস মুন্সি হাট পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই (নি:) এএসএম শরিফ হাসান মুঠোফোনে বলেন, বিবাদী পক্ষ একবার কাজ করতে চেয়েছিল আমার ৯৯৯ এ কল পেয়ে সাথে সাথে স্পটে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। তিনি আরও বলেন আদালতের কাজে আমি আপনি সবাই ধরা বর্তমানে আদালত স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আছে তাই কাজ বন্ধ।