সাংবাদিকের মানহানী মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান তোফার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি
এ জেড সুজন মাহমুদ, নাটোর প্রতিনিধি:
নাটোরের লালপুর উপজেলার দুড়দুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন তোফার বিরুদ্ধে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে দিবালোকে, উপস্থিত জন সাধারনের সামনে অকথ্য ভাষায় ,

গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির বিষয়টি বাদী পক্ষের সিনিয়র আইনজীবী এ্যাডভোকেট আলেক শেখ নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য যে, মামলাটির বাদী মেহেরুল ইসলাম একজন পল্লী চিকিৎসক ও সাংবাদিক। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১১ই ফেব্রুয়ারী-২৩ ইং তারিখে দুড়দুড়িয়া ইউনিয়নের গন্ডবিল(কালুপাড়া) এলাকার একটি মাটির রাস্তায় ভেকু মেশিন দিয়ে রাস্তা কেটে দিচ্ছে মর্মে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেলে সেখানে তিন সাংবাদিক উপস্থিত হওয়া মাত্রই মেহেরুল ইসলাম এর উপর চরাও হয়ে চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন এ ঘটনা ঘটায়। পরে বিষয়টি নিয়ে লালপুর থানাতে লিখিত ভাবে অভিযোগ দিলে থানার ওসি কৌশলে ডেকে লিখিত অভিযোগটি হাতে ধরিয়ে দিয়ে ইউএনও অফিসে অভিযোগ দিতে বলে। ইএনও অফিসে অভিযোগ লিখে নিয়ে গেলে সেদিন ছুটি থাকায় ইএন অফিস বন্ধ অভিযোগ পত্রটি সৈই দিন দেওয়া হয়নি। পরের দিন ১২ই ফেব্রুয়ারীতে ইউএনও অফিসে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে বিভিন্ন পত্রপত্রিকা,ফেসবুক সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ করা হলেও ৪ঠা মার্চ পর্যন্ত কোন আইনী ব্যাবস্থা গ্রহণ করা না হলে বাদীর সাংবাদিকতা ও পল্লী চিকিৎসার ক্ষেত্রে মান-সন্মানের হানি ঘটে। যা ১০ কোটি টাকা টাকার বিনিময়েও এ সন্মান ফিরে আনা সম্ভব হবে না। এরই ধারাবাহিকতায় সাংবাদিক মেহেরুল ইসলাম সকল পত্র-পত্রিকা ও গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরগুলোর ডকুমেন্টস আদালতে দাখিল করে মানহানির মামলা দায়ের করতে বাধ্য হয়। মামলার পরপরই বিজ্ঞ আমলী আদালত তৎক্ষনাৎ মামলাটি আমলে নিয়ে লালপুর থানার ওসিকে তদন্তের আদেশ দিয়ে ৭/৫/২০২৩ ইং তারিখে দিন ধার্য্য করলে থানার ওসি তদন্ত রিপোর্ট পাঠাতে পুনরায় সময় চাইলে আদালত ২২/০৬/২৩ তারিখ দিন ধার্য করেছিলেন








