কেশবপুর উপজেলা শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভা অনুষ্ঠিত
রনি হোসেন, কেশবপুর (যশোর )প্রতিনিধি:
কেশবপুর উপজেলা নিন্ম মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির আহ্বায়ক কমিটির এক সভা মঙ্গলবার সকালে সমিতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা নিন্ম মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির আহ্বায়ক ও
কানাইডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সামাদ সরদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন যুগ্ম-আহ্বায়ক কালিয়ারই মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইউপি চেয়ারম্যান এস এম মুনজুর রহমান, যুগ্ম-আহ্বায়ক ভরতভায়না মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহসান হাবিব মোল্যা, সদস্য রাজনগর বিএম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রভাত কুমার কুন্ডু, এস এম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হামিদ, চুয়াডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু হাসান
সরদার, সাতাইশকাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল লতিফ, ভদ্রপল্লী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম মুজিবুর রহমান, গৌরীঘোনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অশোক কুমার দে, মঙ্গলকোট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান
শিক্ষক রেজাউল করিম, কাটাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মলয় কুমার ব্রম্ম, তেঘরী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তাক আহম্মেদ, মূলগ্রাম মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় কুমার মন্ডল, নারায়নপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হেলাল হাসান,
শ্রীপুর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল আহাদ, সাতবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমজাদ হোসেন, মধুশিক্ষা নিকেতন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মাওঃ সুলতান আহম্মেদ, বিদ্যানন্দকাটি রাসবিহারী
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দিন বিশ্বাস, পাঁচারই টি এস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আব্দুল ওহাব, বাউশলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আনম আব্দুল মজিদ, ত্রিমোহিনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিধান চন্দ্র ঘোষ, শিক্ষক মিজানুর রহমান প্রমুখ।
সভায় ব্যাংক হিসাবের সিগনোটারি পরিবর্তন, সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদকের নিকট থেকে সকল দালিলিক কাগজপত্র ও সমিতির কার্যালয়ের চাবি গ্রহণ এবং ০৯/০৪/২০২৩ তারিখে দৈনিক স্পন্দন পত্রিকায় সমিতির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান আহ্বায়ককে জড়িয়ে মিথ্যা, বানিায়াট ও ভিত্তিহীন
সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয় এবং সমিতির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য বৃদ্ধি করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট করা হয়।