ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগের সদস্য আব্দুর রউফ’কে যুবলীগের সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই উপজেলা বাসী
নিজস্ব প্রতিবেদক বাবলু মিয়া.
ঝিনাইদহ জেলা’র অন্যতম যুবলীগের সদস্য আমাদের সাবার প্রিয় আব্দুর রউফ’কে কোটচাঁদপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই উপজেলা বাসী।পিতা মোঃ আব্দুর রশিদ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ও সাবেক সদস্য,বাংলাদেশ জাতীয় শ্রমিকলীগ।
মাতা-মেহেরুন্নেছা মেরী,রাজপথের লড়াকু নেত্রী,একটানা সভাপতি,বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামীলীগ কোটচাঁদপুর উপজেলা সাখা,তাদের’ই বড় সন্তান,, আমাদের সবার চেনা প্রিয় মুখ,পরিছন্ন সৎ-যোগ্য নম্র ভদ্র উদীয়মান দানশীল ব্যক্তিত্ব,উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত।
তিনি ১৯৮৯ সাল থেকে ছাএলীগের রাজনিতীতে পর্দাপন করেছে,১৯৯৪ সালে মাধ্যমিক পাশ করেন।১৯৯৬ সালে উচ্চমধ্যমিক পাশ করেন,ছাএলীগের একজন পরিক্ষিত কর্মী হিসেবে সবার কাছে প্রিয়।স্পষ্টবাদী,ও তুখোর বক্তা।
আব্দুর রউফ১৯৯৭ সসনে কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হন,সেখানে ছাএলীগের রাজনিতীতে ব্যাপক সুনামের সহিত চলেছেন।
ছাএ-শিবিরের হামলার শিকার ও হয়েছেন অনেক বার,তার অপরাধ ছিলো একটাই, আর তা হলো তার মাতা একজন আওয়ামীলীগের নেত্রী।
অনেকবার আমারা আব্দুর রউফ’কে বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা দেখেছি,ওয়ান – ইলেভেন এ আমাদের সকলের সাথে জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তি আনন্দলোনের পোস্টার চুরি করে মারতেন।
লেখা পড়া জেনেও তার মত একটা ত্যাগী কর্মী কোন চাকরী-বাকরি দেইনি,
কোনকিছু না পেয়েও আওয়ামীলীগের রাজনিতীর সাথে আপোষহীন এমন নেতা খুব কম আছে বলে জানা যায়।
আব্দুর রউফ’কে কোটচাঁদপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হিসেবে পেতে চাই, উপজেলার ৫ টি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভার মধ্যে তাকে চেনে না,এমন কেউ আমাদের জানা নেই।
সকলের প্রানের দাবি,কোটচাঁদপুর উপজেলা যুবলীগের রাজনিতীতে জনবান্ধব সাংগঠনিক নেতৃত্ব দেওয়ার শক্তি ও সামর্থ্য শুধু একমাত্র আব্দুর রউফের আছে।
নিস্পেষিত,পরিক্ষিত কর্মীদের একটাই দাবী কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতাদের কাছে ও জেলা যুবলীগের কাছে একটাই চাওয়া! আব্দুর রউফ’কে সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই।