বাঁশখালীতে ধান কেটে ঘর নির্মাণে অভিযোগ উঠেছে
বাঁশখালী প্রতিনিধি:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ কৃষক বাঁচলে বাঁচবে দেশ, নিদের্শনা আছে সঠিক তবে প্রভাবশালীদের ক্ষমতার জোরের কাছে বাস্তব চিত্র উল্টো দিক।চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে রোপিত ফসল ধান গাছের চারা টাকার জোরে কেটে ঘর তৈরি করার
অভিযোগ উঠেছে আবু বক্কর নামক এক প্রবাসীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনাকে গিরে ওই এলাকায় বর্তমান পরিস্থিতি তমতম অবস্থা বিরাজ করছে।বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে ১নং পুকুরিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড চৌধুরী পাড়া এলাকায় গিয়ে ধান নষ্ট করার এমন
চিত্র দেখা গেছে।স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, রোপিত ফসল ধান কেটে ঘর নির্মাণের বিষয় টি নিয়ে দু’পক্ষের লোক জন উত্তেজিত হলে,পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য মনিরুল মন্নানের মধ্যস্থায়ী গত ৫ এপ্রিল দুই পক্ষের লোকজনকে নিয়ে সমাধানের জন্য বৈঠক
করা হয়,উক্ত বৈঠকে উভয় পক্ষের সম্মতিতে আপাতত ঘর নির্মাণ কাজ বন্ধরেখে,নির্ধারিত একটি দিনে উভয়পক্ষ সার্বিয়ারের মাপ ঝোপের পর সীমানা নির্ধারণ করে ঘর নির্মাণের কথা বললে এতে দুই পক্ষ রাজি হয়,পরে যে যার স্থানে চলে যায়,ওই দিকে
সকাল হতে না হতে আবু বক্কর টাকার জোর দেখিয়ে সকলের উপস্থিতিতে রাতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি দেওয়া কথা না মেনে কলা গাছ যার আইন তার মনে করে স্থানীয় ইউপি সদস্যকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কাজ চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে,পরে ওই খবর জায়গার
মালিক মোহাম্মদ মাহাবুবুল আলম চৌধুরী শুনতে পেয়ে ঘটনাস্থল গিয়ে কাজে বাঁধা প্রদান করে, এক পযার্য়ে কাজে নিয়োজিত লোকজন মোহাম্মদ মাহাবুবুল আলম চৌধুরীকে মারধর শুরু করে,পরে বিষয় টি মোহাম্মদ মাহাবুবুল আলম চৌধুরীর আত্মীয় স্বজন শুনতে পেয়ে এগিয়ে আসলে প্রবাসীর
লোকজন ঘটনাস্থল থেকে সরে যায়,পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য মনিরুল মন্নানসহ পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনে, উভয় পক্ষের সাথে কথা বলে আগামী শনিবার সার্ভেয়ার এনে দুই পক্ষের জমির কাগজপত্র পর্যালচনা শেষে সীমানা নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত কাজ বন্ধ
রাখতে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে, নির্দেশ অমান্য করে কেউ জামেলা সৃষ্টি করতে চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি প্রদান করেন।