বাঁশখালীর উন্নয়নের কান্ডারী সাংসদ মোস্তাফিজ
মোহাম্মদ এরশাদ, সত্যকন্ঠ; বাঁশখালী প্রতিনিধি:
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ প্রতিজ্ঞা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া,তারই ধারাবাহিকতায় মডেল ও উন্নত বাঁশখালী গড়ার লক্ষ্যে উন্নয়ন মূলক কাজ করে যাচ্ছে বর্তমান সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি চট্টগ্রাম -১৬ বাঁশখালীর সাংসদ আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী (এমপি)।
সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে নানান আলোচনা -সমালোচনার শিরোনামে দেখা যেতো সাংসদ মোস্তাফিজের নাম,তবে বাঁশখালীর উন্নয়নের রূপকারও অভিভাবকত্বের ভূমিকায়ও এখন সাংসদ মোস্তাফিজ।চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার প্রন্তিক এলাকার সরল ইউনিয়নে ১৯৫৭ সালের ২০ ডিসেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি।ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত তিনি,যাই হোক রাজনীতির বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতিও সাংসদ মোস্তাফিজ।পর্যায়ক্রমে হেঁটে হেঁটে পা পা করে ২০১৪ সালে প্রথম বারের মতো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে চট্টগ্রাম-১৬( বাঁশখালী)’র সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মোস্তাফিজ,পরে ২০১৮ সালে সরকার দলীয় নৌকা প্রতীক নিয়ে একই ভাবে দ্বিতীয় বারের মতো পুনরায় বাঁশখালীর সাংসদ নির্বাচিত হন তিনি।
একজন রাজনীতিবীদের বিরুদ্ধে আলোচনা-সমালোচনা আসতেই পারে,এটা যে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব বা দলীয় কোন্দল তা নিয়ে আলোচনা নয় বরং বাঁশখালী ও বাঁশখালীর মানুষের জন্যে কি করেছেন সাংসদ মোস্তাফিজ সেটাই মূখ্য!তবে সমালোচনার শিরোনামে সাংসদ মোস্তাফিজ নয় বরং সাংসদ মোস্তাফিজের অবদানের চমৎকার চিত্রও পরিস্কার।গ্রামীণ সড়ক ও জলকদর খালের বাঁধের সংস্কার কাজের কিছু অংশ এখনো পুরোপুরি সম্পন্ন করা সম্ভব না হলেও চলমান রয়েছে ওইসব কাজ।তাই বলে উল্লেখযোগ্য অবদানের কথা অস্বীকার করার মতো নয়।
উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ডসহঃ
(১) পশ্চিম বাঁশখালীর বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী উপকূলে ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।(২) চট্টগ্রামের বাঁশখালী,আনোয়ারা, পেকুয়া,চকরিয়া, মগনামা সংযোগ আঞ্চলিক মহাসড়ক প্রশস্ত করণে ১৫০ কোটি ব্যয়ে কাজ সম্পন্ন,(৩)৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রধান সড়ক সংস্কার করণ কাজ,(৪) বি়ভিন্ন ইউনিয়নের সড়ক সংস্কার কাজের জন্যে সাংসদ মোস্তাফিজের বিশেষ বরাদ্দ থেকে ৩০ কোটি টাকা ব্যয়।(৫) জেলা পরিষদ থেকে বিভিন্ন ইউনিয়নের সড়ক সংস্কার,কালভার্ট ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে প্রায় ৪৩ কোটি টাকার কাজ, এলজিইডি থেকে ৫০ কোটি টাকার সংযোগ সড়কের কাজ শেষ করা হয়েছে।
(৬) উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের আওতাধীন দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে বিভিন্ন ইউনিয়নে ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে এইচ.বি দ্বারা ও ব্রিক সলিং কাজ সম্পন্ন,(৭) ২০০টি কালভার্ট নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে ৭০ কোটি টাকা ব্যয়।(৮) ১০ কোটি ব্যয়ে দৃষ্টিন্দন পর্যটন কেন্দ্র বাঁশখালী ইকোপার্ক সংযোগ সড়ক সংস্কার ও বাঁধ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন।(৯)বাঁশখালী আদালত ভবন সংলগ্ন উত্তর জলদী রুহুলা পাড়া সংযোগ সড়কে আর সি সি ঢালাই কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।
বাঁশখালীতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন নির্মাণে সাংসদ মোস্তাফিজঃ(১০) বাঁশখালী উপজেলার ৪ টি কলেজে ৪তলা বিশিষ্ট ৫টি ভবন নির্মাণে ২০ কোটি টাকার কাজ, ২০টি মাধ্যমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪ তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজ এবং ৫০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজে ১৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সম্পন্ন হয়েছে,(১১) এছাড়াও বাঁশখালী আলাওল ডিগ্রি কলেজ ও বাঁশখালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে সরকারি করণ করণ।পুইঁছড়ি মাদ্রাসা ও জলদি হোসাইনীয়া মাদ্রাসাকে কামিল (এমএ) ক্লাসে উন্নতি করা হয়েছে।
(১২) ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাঁশখালী আদালতের নতুন ভবন নির্মাণ, উপজেলা পরিষদ (কমপ্লেক্স) ভবন,উপজেলা ইউনিয়ন ভূমি অফিস নতুন ভবন,থানা ভবন, ফায়ার সার্ভিস ভবন,উপজেলা কৃষি অফিস ভবন ও খানখানাবাদ ভূমি অফিসসহ নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
(১৩) বাঁশখালী উপজেলায় ৪টি নতুন বিদ্যুৎ সাব-স্টেশন নির্মাণ ও ১ লাখ নতুন মিটার সংযোগ প্রদান কার্যক্রম নিশ্চিত করণ।(১৪) টিআর ও কাবিখা,বিভিন্ন রাস্তাঘাট উন্নয়ন, মসজিদ,মন্দির ও বৌদ্ধ বিহারে সংস্কার কাজের জন্যে ৩৫ কোটি টাকার অনুদান প্রদান করা হয়।(১৫) খাদ্য পানি সংকট নিরসন কল্পে খাদ্য পানি সরবরাহের জন্যে ২৫০ টির বেশি গভীর নলকূপ স্থাপন করণ, উপকূলীয় এলাকার ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়ণ কেন্দ্র (সাইক্লোন সেন্টার)সংলগ্ন ৫টি মুজিব কিল্লা সংস্কার ও মেরামত কাজের জন্যে দূর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দের কাজ।(১৬) বাঁশখালী থানায় নতুন গাড়ী,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার জন্যে নতুন গাড়ী প্রদান করা হয়। (১৭) বাঁশখালীর গরীব দুঃখী ও অসহায় রোগীদের যাতায়াত সুবিধার কথা বিবেচনা করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নতুন আ্যম্বুলেন্স প্রদান।(১৮) সবচেয়ে উল্লেখ যোগ্য হলো,সাম্প্রতিক মহামারি “করোনা” আতংক ছড়িয়ে পড়ার ফলে সারাবিশ্ব যখন উৎকণ্ঠায়,ঠিক সেই সময়ে ১৬ হাজার গরীব ও দুস্থ পরিবারকে ত্রাণ সামগ্রী প্রদান করা,এবং তিনি নিজস্ব অর্থায়নে উপজেলায় ৩০ শয্যা বিশিষ্ট আইসোলেশন সেন্টার খোলে”করোনা” সংক্রমিত রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান নিশ্চিত করেছিলেন সাংসদ মোস্তাফিজ।এছাড়াও সাংসদ মোস্তাফিজের পক্ষ থেকে প্রতি বছর পবিত্র রমজান মাসে দূস্থ ও হতদরিদ্র পরিবারে ইফতার সামগ্রী প্রদান কার্যক্রমতো অব্যাহত রাখা।
(১৯)উপজেলার ১৩০ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ প্রদান করেন তিনি।
(২০) মজার বিষয় হলো,বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী উপকূলীয় এলাকা বাঁশখালীর বাহারচড়া ইউনিয়ন সমুদ্র সৈকতকে পর্যটন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার অনুমোদনও নিয়েছেন সাংসদ মোস্তাফিজ।
(২১)প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিজ্ঞা মতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ন্যায় ভূমি ও গৃহহীন পরিবারকে মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ২ শতক করে ভূমি ও ঘরসহ প্রথম ধাপে পৌরসভা সদর পূর্ব জলদি,উপজেলার পূর্ব চাম্বল, খানখানাবাদ ও পুকুরিয়ায় ১৯৬ টি ঘর হস্তান্তর করণ,পরে আরো ৮০ টি পরিবারকে একই ভাবে ঘর প্রদানের মতো নজির স্থাপনও করেছেন আলহাজ্ব মোস্তাফিজ।যাহা ইতিপূর্বে অন্যকোন আমলে হয়নি।
(২২) বাঁশখালী হয়ে মেরিন ড্রাইভ অনুমোদন।
(২৩) এছাড়াও কোভিড-১৯ সংক্রমণ রোধ কল্পে যথাসময়ে ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম,সেন্ট্রাল অক্সিজেন স্থাপন করণ।
বাঁশখালীতে সকল ধর্ম,বর্ণ ও পেশার মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও সাম্প্রদায়িকতা রোধকল্পে সর্বাবস্থায় অভিভাবকত্ব পালনের পাশাপাশি বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনাকে পূজি করে তাঁহার নির্বাচনী এলাকায় নিরপরাদ কোন মানুষ রাজনৈতিক, পারিবারিক কিংবা ব্যক্তি কেন্দ্রীক প্রতিহিংসার স্বীকার হচ্ছে কিনা,দলের নেতা কর্মীরা রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত ফায়দা লুটার অপচেষ্টা করছে কিনা সেই বিষয়েও শকুনি নজর রাখেন মোস্তাফিজ।
মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি’র একান্ত সচিব,বাহারচড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম বলেন,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অন্তত আস্থা বাজন আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী (এমপি) মহোদয় একজন অন্তত জনবান্ধব মানুষ।তিনি সব সময় বাঁশখালী এবং বাঁশখালীর মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন, তিনি বিগত ২০১৪ সালে প্রথম বার সাংসদ নির্বাচিত হন,এরপর ২০১৮ সালে দ্বিতীয় বারের মতো পূনরায় সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এই পর্যন্ত মানুষের কল্যাণে কাজ করার ফলে বাঁশখালীর প্রতিটি মানুষের একমাত্র ভরসাস্থল এখন আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী।
এছাড়াও বাঁশখালীতে ২০২২-২৩ অর্থ বছরে আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি’র ডিও লেটারের মাধ্যমে উন্নয়নমূলক অনেক কাজ চলমান রয়েছে, সেই গুলোর মধ্যে গুণাগরী থেকে মোশাররফ বাজার হয়ে খানখানাবাদ সমুদ্র সৈকত পর্যন্ত প্রফেসর আসহাব উদ্দিন সড়ক সংস্কার কাজ চলমান,এছাড়াও পূর্ব গুণাগরীর ভাসান্যার দোকান হয়ে পশ্চিমে লাভুর দোকান পর্যন্ত শহীদ মমতাজ সড়ক সংস্কার,চেচুরিয়া ছলিমার বর পোল হয়ে মুড়ি ফকিরের দোকান পর্যন্ত বশিরুল্লাহ মিয়াজি সড়ক সংস্কার কাজ,বাণীগ্রামের নবদ্দীপ চৌধুরী সড়ক সংস্কার,এছাড়াও বেড়িবাঁধের অবশিষ্ট সংস্কার কাজসহ বেশ কয়েকটি কাজ চলমান রয়েছে, কয়েকদিনের মধ্যে আরো বেশ কয়েকটি সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হবে বলেও জানান তাজুল।উল্লেখিত আলোচনায় সাংসদ মোস্তাফিজের অবদান শেষ নয়, এছাড়াও মডেল ও স্মার্ট বাঁশখালী গড়ার লক্ষ্যে সাংসদ মোস্তাফিজের প্রচেষ্টায় অনেক উন্নয়ন মূলক কাজ চলমান ও পরিকল্পনাধীন আছে,যা অস্বীকার করার মতো নয়।
সাংসদ আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী (এমপি) বলেন,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই বয়সে এসে আমাকে যেই সম্মান দিয়েছে সেই ঋণ আমি কখনো পরিশোধ করতে পারবোনা,আর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এদেশের উন্নয়ন এগিয়ে যাচ্ছে,এদেশের উন্নয়ন মানি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কণ্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।আর আমি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে বেড়িবাঁধ নির্মাণসহ নানাবিধ অবকাঠামো উন্নয়ন মূলক কাজ করেছি,বেড়িবাঁধ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে পারায় উপকূলের মানুষ চাষাবাদ করতে পারছে, যার ফলে বাঁশখালীর প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে আমার প্রতি এতো ভালোবাসা রয়েছে।
আমি জনগণের ভালোবাসা নিয়েই বাঁশখালী থেকে দুই বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি।তাই বাঁশখালীর আপামর মানুষের জন্যে আমি কাজ করে যাচ্ছি।আমি বাঁশখালী ডিগ্রি কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কিন্তু উদ্দেশ্য প্রনোদিত কিছু মানুষের কারণে সেটা করতে পারিনি,তবে একটি কারীগরী বিশ্ববিদ্যালয় করার পরিকল্পনা করেছি, এছাড়াও”করোনা” মহামারিতে সারাবিশ্বে যখন আতংক ছড়িয়ে পড়েছিল ঠিক সেই সময়ে আমি বাঁশখালীতে করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবার জন্যে ৩০ শ্যয্যা বিশিষ্ট আইস্যোলেন সেন্টার খোলে রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের ব্যবস্থা করেছি, বাঁশখালীর অসহায় পরিবারের ছেলে -মেয়েরা চট্টগ্রাম শহর বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে টাকা অভাবে পড়াশোনা করতে পারেনা,তাই আমি দুইটি কামিল মাদ্রাসার অনুমোদন এনেছি,১৩০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ, আলাওল কলেজ ও স্কুল সরকারি করণ সম্পন্ন করাসহ বাঁশখালীর পুকুরিয়া,সাধনপুর,খানখানাবাদ,বা হারচড়া, কালীপুর,বৈলছড়ী, কাথরিয়া,সরল,শীলকূপ, চাম্বল,গণ্ডামারা, শেখেরখীল, পুঁইছড়ি ও ছনুয়াসহ ১৪টি ইউনিয়নের গ্রামীণ সড়ক,আঞ্চলিক মহাসড়ক সংস্কার ও সড়ক প্রশস্ত করাসহ প্রতিটি এলাকায় উন্নয়নের কাজ করেছি।
বিশেষ করে “মেরিন ড্রাইভ” যেনো বাঁশখালীর প্রেমাশিয়া হয়ে উপকূলীয় এলাকার উপর দিয়ে করা হয় সেই ব্যাপারে আমি প্রশ্নোত্তর উপস্থাপন করেছি।এখন মেরিন ড্রাইভের কাজটা বাকি আছে।পরিকল্পনাধীন”মেরিন ড্রাইভটি” বাঁশখালীর প্রেমাশিয়া হয়ে উপকূলের এলাকার উপর দিয়ে করতে পারলে বাঁশখালীর প্রতিটি মানুষের ভাগ্য পুরোপুরি ভাবে বদলে যাবে বলে মনে করেন সাংসদ মোস্তাফিজ।
উল্লেখ্য,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃঢপ্রতিজ্ঞাে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার সেই স্বপ্নের প্রতিফলনের লক্ষ্যে স্মার্ট বাঁশখালী গড়তে বাঁশখালীর জনগণের কল্যাণে উন্নয়ন মূলক কাজ করে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর আস্থা বাজন বাঁশখালীর সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি।