বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন কাস্টমসে বাড়তি নজরদারিতে কমেছে যাত্রী হয়রানি
তামিম হোসেন সবুজ” বেনাপোল(যশোর):
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন কাস্টমসে বাড়তি নজরদারি বৃদ্ধির ফলে ভারত-বাংলাদেশে গমনকারী পাসপোর্ট যাত্রী হয়রানি অনেকাংশই কমে এসেছে।
ইমিগ্রেশন কাস্টমস সুপার মোকলেসুর রহমান ( আর ও) সহ এখানে দায়িত্বরত কাস্টমস কর্মকর্তাদের অমাইক দায়িত্বশীলতার কারণে এ পথে ভারত-বাংলাদেশ যাতায়াতে স্বাচ্ছন্দবোধ করছেন দু’দেশের পাসপোর্ট যাত্রীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, ইমিগ্রেশন কাস্টমসে অত্যান্ত নিবিড় ভাবে দায়িত্ব পালন করছেন সরকার ইমরান ওয়াহিদ, (এ আর ও), কাজি নাঈম উদ্দিন, (এ আর ও), সুমনা হক এনি, (এ আর ও)মো: দীদারুল ইসলাম, (এ আর ও) এবং লিংকন হাসান, ( উচ্চমান সহকারী)সহ কাস্টমস কর্মকর্তারা।
ইমিগ্রেশন কাস্টমসে দায়িত্বরত কাস্টমস সুপার মোকলেসুর রহমান (আর ও) বলেন, ভারতগামী অসংখ্য যাত্রীরা ফিরে আসার সময় অনেকে তাদের ব্যাগেজ রুলের অতিরিক্ত পণ্য নিয়ে আসেন। এসব পণ্য আটক করে ওই সব যাত্রীদের ট্যাক্স দিয়ে নেওয়ার জন্য মেমো দেওয়া হয়।
অবৈধভাবে কেউ পণ্য নিয়ে আসলে ডিএম বা (আটক) করা হয়। অবৈধ পণ্য আনানেওয়ার ফলে ইমিগ্রেশন কাস্টমসে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জন্য আমরা ডিএম (আটক) বাড়ায় যা ইতিপূর্বে কেউ এত পণ্য ডিএম (আটক) দেখাতে পারেনি।
বাংলাদেশি পাসপোর্টযাত্রী আবুল কালাম আজাদ ও ভারতের পাসপোর্টযাত্রী মলীনা সরকার বলেন, বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারত গমন করতে এখন খুবই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছি। এর আগে এ পথে নানাভাবে হয়রানি হতে হতো।
এখন চেকপোস্ট দিয়ে আসলে কোনো ঘুষ দিতে হয় না। তবে যার কাছে বেশি পণ্য থাকে তাকে ডেকে লাগেজ খুলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেন কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে ইমিগ্রেশন কাস্টমস কর্মকর্তারা অনেক আন্তরিক হওয়ায় এ পথে যাতায়াতের আগ্রহ বাড়ছে অনেকের।








