জিয়াউর রহমান, জেলা প্রতিনিধি ঝিনাইদহ:
সাপে কাটলে ওঝা নয়, হাসপাতালে চিকিৎসা হয় – এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ফিরোজ মেডিকেল এন্ড টেকনোলজি ফাউন্ডেশনের আয়োজনে,১৫ অক্টোবর,২২খ্রি. তারিখ শনিবার বেলা ১১ :০০ ঘটিকায় রঘুনাথপুর পূর্বপাড়া আক্তার মিয়ার বাড়িতে সাপের দংশন থেকে বাচতে ও সাপে দংশন করলে পরবর্তীতে করনীয় কি সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এছাড়াও মা ও সন্তানদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিচ্চিত করনের লক্ষে- কমিউনিটি ক্লিনিক অথবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে সেবা গ্রহণের জন্য সচেতন করা হয়। এ সময় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ফিরোজ মেডিকেল এন্ড টেকনোলজি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মো: ফিরোজ আহমেদ, বিশেষ অতিথি রাখাল গাছি ইউনিয়নের পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক মো: রাকিব হাসান, সভাপতিত্ব করেন এফ ডাব্লিউ এ লাবনী ইয়াসমিন। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বলেন, বাংলাদেশে প্রায় ৮০ প্রকার সাপ আছে। তার মধ্যে ৬ ধরনের সাপ বিষধর। এ কারনে প্রতিবছর প্রায় ৫ লক্ষ ৮০ হাজার মানুষ বিভিন্ন প্রকার সাপের কামড়ের শিকার হয়ে থাকেন এবং প্রায় ৬ হাজারের মতো সাপে কাটা রুগি মারা যায় সঠিক চিকিৎসা না পাওয়ার কারনে। গ্রামীণ জনপদের বেশিরভাগ মানুষ কৃষি কাজে নির্ভরশীল তাই দৈনন্দিন কাজকর্ম সারতে বিভিন্ন জায়গায় বিচরণ করতে হয়, সে কারণে দেখা যায় কখনো কখনো সাপের আবাসস্থল ও চলাফেরায় ব্যাহত হয়, তখন সাপ ভয় পেয়ে কামড় বসিয়ে দেয়। এতএব যদি সাপে দংশন করে সে ক্ষেত্রে রুগিকে দ্রুত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিতে হবে।