বঙ্গবন্ধু টানেল নিয়ে পুলিশ পরিদর্শক মোজাহেদ হাসানের চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় গান কোটি মানুষের মুখে মুখে
মোহাম্মদ এরশাদ ,বাঁশখালী চট্টগ্রাম প্রতিনিধি ;
বাংলাদেশ পুলিশের গর্বিত সদস্য চট্টগ্রাম জেলার সিএমপি হালিশহর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোজাহেদ হাসান বঙ্গবন্ধু টানেল নিয়ে নিজের কথা ও সুরে নিজ কন্ঠে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় যে গানটি উপহার দিয়েছেন তা এখন কোটি মানুষের মুখে মুখে। বাংলাদেশ পুলিশ যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি বাংলার সংস্কৃতি শিল্প চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশের গর্বিত সদস্য মোজাহেদ হাসানের এই গানের সৃষ্টির মধ্য দিয়ে তার বহিঃ প্রকাশ ঘটে। মোজাহেদ হাসানের লেখা ও সুরে তার নিজেরই গাওয়া “কর্ণফুলী টানেল ” “বঙ্গবন্ধু টানেল”শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যে mojo melody ইউটিউব চ্যানেলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
ইতি পূর্বে পদ্মা সেতু নিয়ে মোজাহেদ হাসানের “এগিয়ে যাও বাংলাদেশ ” শিরোনামের গানটিও mojo melody ইউটিউব চ্যানেলে ব্যাপক সাড়া ফেলে। ইতিমধ্যে mojo melody ইউটিউব চ্যানেলে মোজাহেদ হাসানের লেখা ও সুরে তাহার নিজেরই গাওয়া ৫০ টির অধিক গান অবমুক্ত হয়েছে।মোজাহেদ হাসানের লেখা ও সুর করা শতাধিক গান ও কবিতা রয়েছে। মোজাহেদ হাসানের সাথে কথা বলে জানা যায় তিনি অনার্স মাস্টার্স এবং এলএলবি শেষ করে ২০১০ সালে বাংলাদেশ পুলিশের এসআই হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন।তিনি কক্সবাজারের কুতুবদিয়া থানার বড়ঘোপ ইউনিয়নের মুরালিয়া গ্রামের বড়ঘোপ ইউপি আওয়ামীলীগের সভাপতি মরহুম শফিউল আলমের ২য় সন্তান। এই গানটির বিষয়ে শিল্পীর সাথে কথা বললে জানান যে,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের উপহার দিলেন ‘”বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল'” আমি সুরের আর স্বরের মানুষ হিসেবে ( পেশাগত নয়) সেই টানেল নিয়ে আমার কথা ও সুরে আমার গায়কীর মাধ্যমেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি এ আমার কৃতজ্ঞতার ক্ষুদ্র প্রয়াস বৈ কিছুইনা।পুলিশিং পেশার বিষয়ে তিনি তার নিজের লেখা কবিতার ছন্দে দুটো লাইনে সুনিপুণ ভাবে জানান যে,পুলিশের এই পোশাকখানা আমার অলংকার,পবিত্র এই মহান পেশা আমার অহংকার।