রসুনের উপকারিতা—-
রসুন রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়। কাঁচা রসুন খেলে কাশি, জ্বর ও ঠান্ডা জনিত সমস্যার হাত থেকে বাঁচা সম্ভব।প্রতিদিন দুই খোয়া রসুন খেলে উপকার পাওয়া যায়। আয়ুর্বেদিক মতে,6/7 রসুনকে একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর ভেষজ হিসেবে দেখা হয়।
শুক্রাণু বাড়াতে একাই একশো রসুন।
1/7 রসুন বছরের পর বছর ধরে খাবারে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। রসুন খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। আয়ুর্বেদিক মতে একে ঔষধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সহযোগিতা করে রসুন। আসুন আমরা জেনে নিই এর উপকারিতা।
2/7 রসুন এলিসিন ও সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ। অ্যালিসিন যৌনাঙ্গে রক্ত প্রবাহে উন্নত করে এবং শুক্রাণুর যেকোন ক্ষতি প্রতিরোধ করে। সেলেনিয়াম একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা গতিশীলতা বাড়ায়। ফলে পুরুষদের জন্য এটি বিশেষ উপকারী।
3/7 রিপোর্ট অনুযায়ি,রসুনে থাকা নানা উপাদান পুরুষদের ফার্টিলিটির সমস্যা ঠিক করতে সহায়তা করে, এটা শরীরের টেস্টাস্টেরনের মাত্রা বাড়ায় এবং শুক্রাণু তৈরিতে বিশেষ করে কাজে আসে রসুল, তাই আপনি যদি বাচ্চা নেওয়ার চেষ্টা করেন তবে দিনে এক বা দুই খোয়া রসুন খাওয়ার চেষ্টা করুন।
4/7 রসুন কোলেস্টেরল এবং এলডিএল মাত্রা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কমাতে সহায়তা করে। উপরন্ত রসুন খাওয়া আপনার এইচডিএল বা ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রার উপর কোন প্রভাব ফেলে না। তাই যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা ডায়েটে আরো বেশি করে রসুন রাখুন।
5/7 রসুন ঠান্ডা এবং ফ্লু ভাইরাস প্রতিরোধে সহায়তা করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কাঁচা রসুন খেলে কাশি জ্বর ও ঠান্ডা জনিত সমস্যার হাত থেকে বাঁচা সম্ভব। প্রতিদিন খেলে উপকার পাওয়া যায়।
6/7 রসুনকে আয়ুর্বেদিক মতে,একটি এন্টিঅক্সিজেন হিসেবে দেখা হয়। যা আপনার শরীরের যে কোন অক্সিডেন্টিভ ক্ষতি প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ডিমেনশিয়া এবং আলঝেইমারের মতো কিছু রোগ প্রতিরোধ করতেও সহায়তা করে বলে একাধিক গবেষণায় উঠে এসেছে।
7/7 উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য রসুন অত্যন্ত উপকারী। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে দুই খোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে পানি খান। তবে মনে রাখবেন প্রতিদিন চার খোয়ার বেশি রসুন খাবেন না। খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিন ।
(সংগৃহীত)