বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফরিদ খান রংপুরে অবরুদ্ধ।
মাটি মামুন, সত্যকন্ঠ: রংপুর।
বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফরিদ খান রংপুরে অবরুদ্ধ।
গত (১৫) জুন ২০২৩ ইং বৃহস্পতিবার রংপুর পাবলিক লাইব্রেরী হল রুমে রংপুর জেলা শাখার আয়োজনে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো কিন্তু রংপুর বিভাগ, মহানগর, ও থানা শাখার কমিটি কে অবগত না করে এই অনুষ্ঠান করতে গিয়ে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব রংপুর এর নেতা কর্মীরা ফরিদ খান কে অবরুদ্ধ করে রাখেন রংপুর ডাউন হল গেটে প্রায় ১ ঘন্টা ৩০ মিনিট। স্থানীয় ও বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব নেতা কর্মী সূত্রে জানা
বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব রংপুর বিভাগের সভাপতি আব্দুল আজিজ চৌধুরী সাইদ বলেন আমরা ২ হাজার ১২ সাল থেকে এই সংগঠন রংপুরে করে আসছি আজ অবতি এই সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফরিদ খান গঠন তন্ত্র দেয়নি এবং দেখাতে পারেনি। আমরা রংপুরে এই সংগঠন চালাতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছি তাই বাধ্য হয়ে ফরিদ খান এর ফেসবুক কে গঠনতন্ত্র চাওয়া টাই আমার অপরাধ।
এদিকে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব রংপুর মহানগর শাখার সভাপতি রোস্তম আলী সরকার বলেন আমরা দীর্ঘ দিন ধরে এই সংগঠন করে আসছি রংপুরে আমাদের কে এখনো এই সংগঠনের গঠনতন্ত্র দেয়নি,গঠন তন্ত্র চাইলে ফরিদ খান বলেন মহা সম্মেলনে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কে প্রধান অথিতি করে তার মাধ্যমে গঠন তন্ত্র দিবে।
তিনি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নাম এভাবে ব্যবহার করে আসছে।
বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব রংপুর মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ বাবু বলেন
সংগঠন শুরু থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে অনৈতিক কর্মকান্ডে জরিত হয়ে আসছেন বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব রংপুর জেলা শাখার সভাপতি এনামুল হক স্বাধীন। তিনি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দ্বাবি করেন কিন্তু তিনি কোন কাগজের সাংবাদিক তা আমার জানা নেই আজ-অব্দি তার লেখা কোনো নিউজ রংপুরে কারো চোখে পরেনি।এই স্বাধীন রাষ্ট্র বিরোধী মামলার আসামী তিনি বাংলাদেশ সরকারের গোপন তথ্য ফাঁস করে দেওয়ার কারনে তার চাকরি চলে যায়, তার পর থেকে এই স্বাধীন বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মানবাধিকারের কার্ড বানিজ্য করে চলছেন।
স্বাধীন এর বিষয়ে তার খুব কাছের গুপ্তচর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনি বলেন এই স্বাধীন বিভিন্ন ভাবে মানুষ কে ব্যাকমেইন করে টাকা হাতিয়ে নেয় তিনি মাদক ব্যবসা ও সেবনে জড়িত। তার ইয়াবা সেবন ভিডিও আমার কাছে আছে তিনি মেয়ে দের ব্যবসার সাথে জড়িত বিভিন্ন অনৈতিক কাজে জড়িত থাকায় আমি তার পিছন থেকে সরে এসেছি।
ডাঃ মুসা ছিদ্দিকি জুয়েল বলেন স্বাধীন এর বিষয়ে উনি একটা ধান্দা বাজ ধান্দা করে চলা তার পেশা গেলো বছর আমার বাড়ি রসুল পুরে কাজ চলা কালিন আমার বাড়ির দারোয়ান এর থেকে ১০ হাজার টাকা চাঁদা
নেন স্বাধীন পরে আমি বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশের সহোযোগিতায় স্বাধীন কে আটক করি।কিন্তু আমার বন্ধু বর সাংবাদিক মাটি মামুন এর অনুরোধে স্বাধীন কে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয় সে কি করে সাংবাদিক হতে পারে এটা সাংবাদিক দের কাছে আমার প্রশ্ন।
বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবর পরশুরাম থানার সভাপতি সাংবাদিক সাংবাদিক মামুন বলেন, গঠন তন্ত্র চাওয়া যদি অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে এ অপরাধ আমি মাটি মামুন ও আমরা করবো ইনশাআল্লাহ। কারন আমরা স্বাধীন ও ফরিদ খান এর মতো ধান্ধাবাজ না আমাদের সমাজে সম্মান আছে। ফরিদ খান স্বাধীন এর দ্বারা ধান্দা বাজি করে চলে আর ফরিদ খান সংগঠন চালান তার ফেসবুক আইডি থেকে না আছে তার কেন্দ্রীয় কমিটি না আছে তার অফিস আরে দেশের একটা ফকির তার ও মাথা গোজার স্থান আছে। আমি বিশেষ সূত্রে জানতে পেরেছি ফরিদ খান বাঙালি না সে পাকিস্তানের বাসিন্দা সে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব জইন স্টক লাইসেন্স করে ধান্দা বাজি করে সরকারের থেকে মোটা অংকে টাকা হাতিয়ে নিয়ে ডেসটিনি এর মতো উধাও হবে।আমরা তার এই সব তথ্য জানতে পারলে ফরিদ খান আমাদের কে অবগতি না করে আমাদের মহানগরে জেলার মিটিং করতে চায় এটা তো হোতে দিতে পারিনা স্বাধীন যেমন বে ওয়ারিশ ঠিক ফরিদ খান বে ওয়ারিশ আমরা রংপুর বাসি শান্তি প্রিয়ো মানুষ আমরা দলমত নির্বিশেষে থাকতে পারি আর আমাদের এই ঐতিহ্য কে কলঙ্কিত করতে চাইলে তার দাঁত ভাঙা জবাব দিতে আমি মাটি মামুন ও আমরা প্রসুস্ত।
ফরিদ খান ও স্বাধীন আমাদের বিভাগ, মহানগর, ও থানা শাখা কে অবগত না করে যে সমাবেশ এর আয়োজন করেছে সেই জন্য ফরিদ খান কে ডাউন হল গেটে আমরা আটক করে রেখেছি এবং এই সমাবেশ এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।