সত্যকণ্ঠ
  • Login
  • সারাবাংলা
  • ফিচার
  • দেশ
  • জাতীয়
  • ক্রাইম
  • জানা-অজানা
  • আন্তর্জাতিক
  • প্রযুক্তি
  • ইসলাম কথা
  • বিশেষ সংবাদ
  • বাণিজ্য
No Result
View All Result
  • সারাবাংলা
  • ফিচার
  • দেশ
  • জাতীয়
  • ক্রাইম
  • জানা-অজানা
  • আন্তর্জাতিক
  • প্রযুক্তি
  • ইসলাম কথা
  • বিশেষ সংবাদ
  • বাণিজ্য
No Result
View All Result
সত্যকণ্ঠ
No Result
View All Result
Home সারাবাংলা

ডিবির হারুনের সর্বশেষ অবস্থান নিয়ে যা জানা গেলো

প্রকাশক by প্রকাশক
August 14, 2024
in সারাবাংলা
0
ডিবির হারুনের সর্বশেষ অবস্থান নিয়ে যা জানা গেলো
0
SHARES
2
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ডিবির হারুনের সর্বশেষ অবস্থান নিয়ে যা জানা গেলো

 

গত জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়কারীকে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগে হেফাজতে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর– শেষবারের মতো আলোচনায় আসেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ। পরে সমন্বয়কদের সাথে এক টেবিলে বসে খাবার ছবি এবং তাদের দিয়ে আন্দোলন প্রত্যাহারের বিবৃতি দেওয়ার ভিডিও প্রকাশ করেন তিনি।

তার এই কর্মকাণ্ডকে জাতির সাথে মশকরা বলেও মন্তব্য করেন উচ্চ আদালত। হাইকোর্টের এমন মন্তব্যের পরও ওই ছয় সমন্বয়কারীকে বেআইনিভাবে আটকে রাখা হয় প্রায় এক সপ্তাহ। এর মাঝে তার একটি আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। পরে ১ আগস্ট তাকে গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) দায়িত্ব থেকে সরিয়ে ডিএমপির ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস শাখায় পদায়ন করা হয়। নতুন অফিসে সবশেষ ২ আগস্ট দায়িত্ব পালন করেছিলেন হারুন। এরপর থেকেই তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।

 

 

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর থেকে পলাতক আছেন পুলিশের অন্তত ৫৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। এর মধ্যে আছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়ন্দা বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার ও বহুল আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তা হারুন অর রশীদও। পুলিশের এসব কর্মকর্তাদের মধ্যে তাকে নিয়েই জনমনে এখন প্রবল জিজ্ঞাসা, কোথায় আছেন এই ডিবির হারুন।

তার পরিবারের সদস্য, পুলিশের সহকর্মী ও গোয়েন্দা সূত্রে জানা যাচ্ছে, তিনি নিজের বাসা এমনকি আত্মীয়স্বজন কারো বাসাতেই থাকছেন না। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে তিনি গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে আরেকটি সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে, ডিবির এই কর্মকর্তা ৬ আগস্ট গণপিটুনির শিকার হয়ে রাজধানীর একটি বিশেষায়িত হাসপাতানে চিকিৎসাধীন। তার একজন আত্মীয় বলেছেন, তিনি এতোটাই ‘জনপ্রিয়’ হয়ে গেলেন যে এখন প্রকাশ্যে আসতেও ভয় পাচ্ছেন।

 

 

৫ আগস্ট সোমবার ছাত্র-জনতার ঢাকা অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণার দিন পুলিশ অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করবে– এমনটাই আগের দিন জানিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান। পুলিশ হত্যাকারীদের কোন ছাড় দেয়া হবে না।’ এমন ঘোষণার পর সোমবার সকাল থেকে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয় ঢাকার সব প্রবেশমুখে।

ডিবির সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদসহ সব ঊর্ধ্বতন কর্মকতারা সেদিন সকালেই চলে যান রাজধানীর সচিবালয়ের বিপরীতের আবদুল গণি রোডের সেন্ট্রাল কমান্ড ও কন্ট্রোল ইউনিটে। ওই ভবনে থেকে রাজধানীর কয়েকশো পয়েন্টের ক্লোজসার্কিট ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করে পুলিশের মাঠের সদস্যদের অতিরিক্ত বলপ্রয়োগের আদেশ দেয়া হয় সেখান থেকেই।

 

 

সেদিন ওখানে উপস্থিত থাকা কয়েকজন পুলিশ সদস্যদের সূত্র থেকে জানা যায়, সকাল থেকেই বেশ আত্মবিশ্বাসী ছিলেন ডিআইজি হারুন অর রশীদ। ঘণ্টায় ঘণ্টায় তিনি মাঠের পুলিশদের সাথে যোগাযোগ রাখছিলেন, এবং মাঠের কর্মকর্তাদের বলছিলেন, সোমবারই হবে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের শেষ দিন, এরপর দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

সবশেষ দুপুর আড়াইটা নাগাদ যখন জনতার ঢল গণভবনে ঢুকে পড়ে– সেই সময়ও সমালোচিত পুলিশ কর্মকর্তা ওয়াকিটকিতে গণভবন প্রটেকশন বিভাগের পুলিশ সদস্যদের বারবার ব্যবস্থা নিতে তাগাদা দেন। বলতে থাকেন, ‘ফোর্স তোমরা অ্যাকশনে যাও।’ ওয়াকিটকির অপর প্রান্ত থেকে আর কোনো উত্তর আসে না। এরমধ্যেই গণভবনে ঢুকে পড়ে জনতা। ক্লোজসার্কিট ক্যামরাতে এমন দৃশ্য দেখে দাঁড়ানো অবস্থা থেকে ধপাস করে চেয়ারে পড়ে যান হারুন অর রশীদ। তিনি এরপর দীর্ঘসময় আর কোনো কথা বলেননি, হয়ে পড়েন নিশ্চল।

এরপর কোথায় গেলেন হারুন অর রশীদ?

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশত্যাগের খবর ছড়িয়ে পড়লে– লাখো জনতা সোমবার দুপুর থেকে নেমে আসে ঢাকার রাজপথে। ঢাকার যাত্রাবাড়ী, পুরান ঢাকা, পোস্তগোলা দিয়ে প্রথমে শহীদ মিনার ও পরে গণভবনের উদ্দেশ্যে অনেকে সচিবালয় ও বঙ্গবাজারের সড়ক দিয়ে এগোতে থাকেন। ডিএমপির সেন্ট্রাল কমান্ড ও কন্ট্রোল ইউনিট ভবনের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর বিশাল ব্যানার টানানো দেখে উত্তেজিত জনতা ভবনটিকে উদ্দেশ্য করে ইট-পাটকেল ছুঁড়তে থাকে।

এর মধ্যেই পরিস্থিতি বেগতিক দেখে ব্যানারটি সরিয়ে ফেলা হয় ও সামনের মূল ফটক আটকে দেয়া হয়। তবে জনতা ভবনটির প্রাঙ্গণে ঢুকতে না পারলেও– বাইরে থেকে মুর্হমুহু ইট মারতে থাকে। প্রাণভয়ে এর মধ্যেই অনেক পুলিশ কর্মকর্তা তাদের ইউনিফর্ম খুলে ফেলেন। গেঞ্জি বা অন্য কোনো পোশাক পরে সেন্ট্রাল কমান্ড ও কন্ট্রোল ইউনিট ভবনের পেছনের প্রায় ১৩ ফুট দেয়াল টপকে পুলিশ সদর দপ্তরের সামনের রাস্তায় পড়েন। ঠিক একই কায়দায় দেয়াল টপকাতে গিয়ে পায়ে ও শরীরের নিচের অংশে ব্যাপক আঘাত পান ডিআইজি হারুন অর রশীদ। পরে সেখান থেকে তিনি আইজিপির সাথে চলে যান পুলিশ সদর দপ্তরে।

 

 

বিকালে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে আবারো পুলিশ সদর দপ্তর লাগোয়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দেয়াল টপকে কোন রকমে প্রাণে বেঁচে ফিরেন হারুন। ওইদিন রাতে তিনি কোথায় ছিলেন সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানা যায়নি। তবে পুলিশের একটি সূত্র বলছে, তিনি কুটনৈতিক এলাকায় একটি দূতাবাসে/হাইকমিশনে আশ্রয় নেন।২০০৬ সালে ডিভি লটারিতে আমেরিকার ভিসা পান হারুনের স্ত্রী। বৈধ ভিসা থাকায় সেই সূত্রে আমেরিকা পালানোর চেষ্টা করেন তিনি। যোগাযোগ করেন মার্কিন দূতাবাসেও, নিশ্চয়তা চান তাকে অক্ষত অবস্থায় বিমানবন্দরে বিমানে তুলে দিয়ে আসার। তবে কূটনৈতিক সূত্র জানায়, তার প্রস্তাব নাকচ করে দেয় দূতাবাস। পরে তিনি সেখান থেকে ফিরে আসেন।

এরপর বিকালে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সোয়াটের একটি গাড়ি তাকে মিরপুরের দিকে একটি জায়গায় দিয়ে আসে। সেখানে কিছু ব্যক্তির সাথে আলাপ করে– বিমানবন্দর দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন হারুন। গাড়িতে করে পৌঁছেও যান বিমানবন্দরে। তবে বিমানবন্দের টার্মিনালে প্রবেশের আগেই জনতা তাকে দেখে চিনে ফেললে, মারধরের শিকার হন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া রাজধানীর একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে। সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত হারুন সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন। সংবাদ সূত্র দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

 

প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে।

collected.

Previous Post

দেবহাটা প্রেসক্লাবের ঐক্য প্রতিষ্ঠার সকল সাংবাদিকরা এক কাতারে

Next Post

গাইবান্ধার রাজনৈতিক পরিস্থিতি দিন দিন  স্বাভাবিক হচ্ছে—

প্রকাশক

প্রকাশক

Next Post
গাইবান্ধার রাজনৈতিক পরিস্থিতি দিন দিন  স্বাভাবিক হচ্ছে—

গাইবান্ধার রাজনৈতিক পরিস্থিতি দিন দিন  স্বাভাবিক হচ্ছে---

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent News

  • আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার খোঁজখবর নিতে মধ্যরাতে চমেক হাসপাতালে ধর্ম উপদেষ্টা
    আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার খোঁজখবর নিতে মধ্যরাতে চমেক [আরও বিস্তারিত পড়ুন]
  • অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে জনগণই মুখ্য ভূমিকা রাখবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
    অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে জনগণই [আরও বিস্তারিত পড়ুন]
  • ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চাই : বাণিজ্য উপদেষ্টা
    ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে [আরও বিস্তারিত পড়ুন]
  • নুরুল হকের উপর এই অমানবিক হামলা কোনোভাবেই কাম্য নয়-উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ
    নুরুল হকের উপর এই অমানবিক হামলা কোনোভাবেই কাম্য [আরও বিস্তারিত পড়ুন]
  • অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে ১৬০৪টি সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
    অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে ১৬০৪টি সড়ক অবরোধ করে [আরও বিস্তারিত পড়ুন]
  • আগামী ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে মুনিরাহান মুশফিদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হবে
    আগামী ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে মুনিরাহান মুশফিদের ২২তম [আরও বিস্তারিত পড়ুন]
  • কুমিল্লা -৯ নির্বাচনী আসন পূর্ণবহালের দাবিতে লালমাইয়ে মিছিল ও লিফলেট বিতরণ
    কুমিল্লা -৯ নির্বাচনী আসন পূর্ণবহালের দাবিতে লালমাইয়ে [আরও বিস্তারিত পড়ুন]
No Result
View All Result

বিশ্বাস ভিলা, নারিকেল বাড়িয়া, বাঘাড়পাড়া, যশোর-৭৪৭০
কপিরাইট © ২০২৩ satyakantho.com দ্বারা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত, এ ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
Logo

উপদেষ্টা মন্ডলী : সম্পাদক:মুহাম্মাদ বিলাল হুসাইন,(এলএলবি শেষ পর্ব) ) নির্বাহী সম্পাদক:শামীমা আক্তার, বার্তা সম্পাদক:আবরার খান, নির্বাহী বার্তা সম্পাদক: মোঃ শাহিন কাদির।,

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বিশ্বাস ভিলা,সোনালী ব্যাংক রোড (বালিকা বিদ্যালয়ের উত্তর পাশে )নারিকেলবাড়িয়া বাজার,বাঘারপাড়া, যশোর-৭৪৭০ মোবাইল:০১৬০০৩১০২৯১__০১৫৬৮৬৮৬৫৫৩__০১৮১৮৮৮৪১৪০ Email:satyakantho2022@gmail

কপিরাইট © ২০২৩ satyakantho.com দ্বারা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত, এ ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি

All Rights Reserved © 20223 _ www.satyakantho.com