ছবি যেন কথা বলে, চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনুস মুন্সি
বাঁশখালী প্রতিনিধি:
ছবি যেন কথা বলে।আর এক একটি ছবি যেনো জানালা। যে জানালায় চোখ রাখামাত্র হারিয়ে যাওয়া যায় শীতের ভোরে কোনো আগন্তুকের চলার পথের সাথি হয়ে।বলছিলাম আসন্ন বাঁশখালীর বাহারচড়া ইউনিয়ন পরিষদের উপ নির্বাচনে (সিএনজি অটোরিকশা প্রতীক)কে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস মুন্সি।প্রতিদিন গ্রাম গঞ্জে হাট-বাজারে গিয়ে সাধারণ জনগণের সাথে কত মায়া মমতায় কুশল বিনিময় করছেন।আর সাধারণ মানুষ তাকে কাছে পেয়ে সাদরে গ্রহণ করে বুকে টেনে জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করছে সেই দৃশ্যের কথা।
নির্বাচনী প্রতীক পাওয়ার পর থেকে সকালে থেকে রাত পযন্ত অত্র ইউপির বিভিন্ন হাট বাজার গ্রাম গঞ্জে গণসংযোগ ও পথসভা করেছেন আগামী ৯ মার্চ অনুষ্ঠিত ইউপি উপনির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস (মুন্সি)।
চেয়ারম্যানদের মধ্যে দিনরাত ইউনিয়নের আনাচে-কানাচে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে ভোটারদের মন জয় করছেন সিএনজি অটোরিকশা প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস মুন্সি।
তিনি প্রতিদিন নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে এবং ইউনিয়নকে মাদকমুক্ত করতে তার নির্বাচনী এলাকায় দোয়া চান।এছাড়াও তিনি নানামুখী উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেন ভোটারদের মাঝে।বাহারচড়া ইউপির উপনির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। তবে শোনা যাচ্ছে তার মধ্যে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে রয়েছেন
রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস মুন্সি।
এ বিষয়ে কথা হয় প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস মুন্সি এর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন,মন পবিত্র রেখে পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিশ্রম করলে যে কোন কাজে সফল হওয়া যায়। আমি ছোটবেলা থেকেই দেশ এবং মানুষের জন্য কাজ করার স্বপ্ন দেখতাম। আমার বাবা অত্র ইউনিয়নের জনসাধারণের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন এবং চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করেছেন। বাবার থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে এবং বাবা স্বপ্ন পূরণে আমিও মানুষের জন্য কাজ করছি এখনো করে যাচ্ছি।
সেই স্বপ্ন থেকে আসন্ন বাহারচড়া ইউপির উপ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করছি। তাই তিনি সকল শ্রেনী পেশার মানুষের সহযোগীতা চান এবং তাদের মাধ্যমে বাহারচড়া ইউনিয়ন বাসীর কাছে দোয়া ও ভোট কামনা করেন।জনগণের দোয়ায় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয় লাভ করবেন বলে আশা করছেন রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস মুন্সি।