জিয়াউর রহমান, স্টাফ রিপোর্টার:
গাইবান্ধা পলাশবাড়ী ইউনিয়ের ১২বছর সাংসারিক জীবনএ স্বামী পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করে।
প্রথম স্ত্রীকে মারধর ও বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা করে স্বামী হাসান (৩০) প্রথম স্ত্রী ২ সন্তান ও স্বামী হাসান কে নিয়ে
পলাশবাড়ী বাস স্ট্যান্ডএর সাথে তার স্বামীর বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন, হঠাৎ গভীর রাতে আমার স্বামী আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বালিশ চাপা দেয়। আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসলে আমি লাথি শুরু করি পরে আমার সন্তানের শরীরে নাতি লাগার পরে তারা ঘুম থেকে জেগে যায় এবং চিল্লা চিল্লি শুরু করে। পরে আশপাশের আত্মীয়-স্বজন এসে আমাকে উদ্ধার করে।
বসবাস করে এর জননী আঞ্জুমান (২৫) কে ঘুমন্ত অবস্থায় বালিশ চাপা দেয় অজ্ঞাত দ্বিতীয় স্ত্রী কে প্রথম স্ত্রী আঞ্জুমান মেনে না নেয়ায় তাকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করে তার স্বামী হাসান। এর আগেও হাসান এর নাম এ পলাশবাড়ী থানায় জিডি করা হয়েছিল এবং ৯৯৯ এ ফোন দিয়ে পুলিশ নেয়া হয়েছিল কিন্তু হাসান এলাকা ভিত্তিক প্রভাব খাটিয়ে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করে ফেলে। পরে আঞ্জুমান এর বাড়ি থেকে হাসান কে ব্যাবসা করে মেয়ে কে সুখে রাখার জন্য ৮লক্ষ্য টাকা দেয় ও বাড়ি থেকে দুটি গরু বিক্রি করে ৯০হাজার টাকা দেয় ও ঘরে টিভি ও ফার্নিচার বানিয়ে দেয় কিন্তু তার পর ও হাসান ঠান্ডা হয়নি। সে মাদকাসক্ত সব কিছু নেশা করে উড়িয়ে আবার মেয়ে কে চাপ প্রদান করে টাকা এনে দেয়ার জন্য তখন মেয়ে না বলে এবং হাসান ১১মাস আগে আরেকটি বিয়ে করে তার প্রথম স্ত্রী কে না জানিয়ে এবং বাসায় আসা বন্ধ করে দেয়। তখন প্রথম স্ত্রী তাকে খোঁজ করলে সে তার পরিবার কে হুমকি প্রদান করে যার সম্পূর্ন ফোন রেকর্ডিং আঞ্জুমান এর কাছে রয়েছে। দুই বাচ্চার মুখের দিকে তাকিয়ে আঞ্জুমান তার দ্বিতীয় স্ত্রী কে মেনে নিতে চাইলেও ছেলে হাসান আঞ্জুমান কে বলে সে দুই স্ত্রী রাখবে কিন্তু আঞ্জুমান এর কাছে আবার ১০লক্ষ্য টাকা দাবি করে যেটা আঞ্জুমান এর পরিবার এর পক্ষে দেয়া অসম্ভব। তখন আঞ্জুমান সাংবাদিক দের কাছে আশ্রয় চান এবং তার দুই বাচ্চার ভরণপোষণ এর টাকা দাবি করেন।