বাঘারপাড়ায় এ বছরে ৪ মেধাবী শিক্ষার্থীর মেডিকেলে চান্স
গোলাম রসুল,সত্যকন্ঠ: যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থীত দুটি ইউনিয়ন জামদিয়া ও বাসুয়াড়ী। এবছর এ ইউনিয়ন থেকে চার জন মেধাবী শিক্ষার্থী মেডিকেলে পাড়ার জন্য সরকারি ভাবে সুযোগ পেয়েছে। জামদিয়া ইউনিয়নের ভিটাবল্যা থেকে ২ জন ও বাসুয়াড়ী থেকে ২ জন।ভিটাবল্যা থেকে মো. হাবিবুর রহমান সে রংপুরের নীলফামারী মেডিকেলে। তার বাবা মো. মহাসিন মোল্লা পেশা কৃষি মা মোছা. আদুরী বেগম গৃহিণী অপর জন মোছা. সুরাইয়া খাতুন সে খুলনা মেডিকেলে।
তার বাবা প্রবাসী মো. লিয়াকত আলী বিশ্বাস মা মিনা খাতুন গৃহিণী। অপরদিকে বাসুয়াড়ী ইউনিয়নের আলাদিপুর গ্রামের রুবাইয়া তাসনিম তন্দ্রা খুলনা মেডিকেলে। তার বাবা বসুন্দিয়া বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. রেজাউল করিম মাতা গৃহিণী মোছা. বিলকিসআরা বেগম অন্যজন একই গ্রামের লাজিনা খাতুন সে সুযোগ পেয়েছে যশোর মেডিকেলে। তার বাবা বসুন্দিয়া বাজারের বিশিষ্ট মুদি দোকানদার মো. আ. আলীম কাজী।
সরেজমিনে গিয়া কথা হয় উভয়ের অভিভাবকদের সংগে তাহাদের ইচ্ছা ও মনের আশা পুরোন হতে চলেছে। ভাবি ডাক্তারদের সাথেও আলাপ করে জানা গেল প্রত্যেকেই মানবিক চিকিৎসক হতে চায়। ভিটাবল্যার হাবিবুর আমাদের জানান তার এ কৃতিত্বের জন্য মা, বাবার পর প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাদের অবদান কম নয়।হাবিবুর আরও বলেন তার মামা বাড়ি উপজেলার মহিরন গ্রামের পীরবাড়ি সংলগ্ন ৬ মামা আসাদ, জিয়াউর, জিল্লুর, মিন্টু, জসিম ও আশরাফুল সর্বসময় তাকে বড় ডাক্তার হওয়ার জন্য উৎসাহ দিত।
হাবিবুরের ইচ্ছা স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ হওয়ার।বাররা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আজিজুর রহমান বললেন আলাদিপুরের দুই কৃতি শিক্ষার্থি তারই হাতে গড়া।







